হরতালের সমর্থনে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুয়েলের নেতৃত্বে মশাল মিছিল।
নিজস্ব প্রতিনিধ :
৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচন বর্জন, সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন ও ৪৮ ঘণ্টা হরতালের সমর্থনে রাজধানীতে মশাল মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল এর নেতৃত্বে, শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) রাত ৮ টায় রাজধানীর উত্তরায় মশাল মিছিলটি অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি সাজ্জাতুল হানিফ সাজ্জাদ, সাখাওয়াত হোসেন, মাহমুদ আলম সর্দার, রাফিজুল হাই। সাইফুল ইসলাম তুহিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইউনুস আলী রাহুল, সালেহ মোঃ আদনান, ফয়সাল আহম্মেদ সোহেল, আবুল কালাম আজাদ সুমন, সাখাওয়াত হোসেন সুহান, মারজুক আহমেদ। সহ সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান রাসেদ,এস কে ফয়সাল , সাকিব হাসান সম্রাট, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম নয়ন, সজিব হাওলাদার। সমাজসেবা সম্পাদক মওদুদ হোসেন মঈন, সহ ধর্ম সম্পাদক মৃণাল কান্তি সুজন, সহ সম্পাদক শাহরিয়ার হোসেন পিয়াস, শামীম আকন, সদস্য মেহেদী হাসান সোহাগ, ঢাকা মহানগর উত্তরের তুরাগ থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা জাকির, উত্তরা পশ্চিম থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রুবেল, গুলশা থানা ছাত্রদলের সভাপতি কে এম নাঈম, উত্তরা পূর্ব থানা ছাত্রদলের সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন, খিলখেত থানা ছাত্রদলের সভাপতি তানিম হোসেন রাব্বি, উত্তরখান থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হৃদয় আহমেদ, রামপুরা থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রোমান আহমেদ, ছাত্রনেতা ফজলে রাব্বি হৃদয় প্রমুখ।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল বলেন, “ইতিমধ্যে দেশের জনগণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আহ্বানে ৭ জানুয়ারি বানরের পিঠা ভাগাভাগির ডামি নির্বাচন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাই জনগণকে সাথে নিয়ে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা,তরুণ প্রজন্মের নতুন ভোটার ও শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা নতুন ভোটার হিসাবে আমি আপনাদের আহব্বান জানাচ্ছি গত ১৫ বছর যারা আমাদের ভোটাধিকার বঞ্চিত করেছে তারা একটি ডামী ও তামাশার সিলেকশনের আয়োজন করছে আমরা এই সিলেকশন কে বর্জন করব যেই ভোটের ফলাফল নির্ধারিত আসন নির্ধারিত সেই নির্বাচনে আমি আমার ভোট দিবো না আপনারা ও দিবেন না। আপনাদের সকল কে উদার্ত আহবান জানাই দেশের গনতন্ত্রের স্বার্থে ভোটের অধিকার রক্ষার স্বার্থে আপনারা এই নির্বাচন বর্জন করুন। রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটিয়ে, গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার করবে।”