মনজুর এলাহীকে পেয়ে,দলমত নির্বিশেষে স্বস্তির ফিরে পেয়েছেন নরসিংদীর বাসি।
মোঃ কামাল হোসেন প্রধান জেলা প্রতিনিধি নরসিংদী ঃ
জনতার মনজুর এলাহীকে জনতার মাঝে ফিরিয়ে দিন, কথাটা সমগ্র নরসিংদী জেলা বাসীর দল-মত নির্বিশেষে দুঃখের জর্জরিত কন্ঠে প্রচলিত ছিল। নরসিংদীর জেলাতে
মানবতার প্রতীক, বিশিষ্ট শিল্পপতি, দানবীর, স্কুল, কলেজ ,মসজিদ ,মাদ্রাসা, এতিমখানা, ঈদগা , কবরস্থান,প্রতিষ্ঠাতা এবং বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কারিগর, নরসিংদীর সংবাদপত্র ও সাংবাদিক সমাজের প্রধান পৃষ্ঠপোষক নরসিংদীর আলহাজ্ব মনজুর এলাহী প্রায় তিন মাস যাবৎ কারাগারে আটক থাকার পর আজ ১৮/০১/২০২৪ইং বৃহস্পতিবার বিকেলে নরসিংদী কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে জনতার মাঝে ফিরে এসেছেন জননেতা আলহাজ্ব মনজুর এলাহী ,এ খবর নরসিংদী জেলা বাসির নিকট পৌঁছানোর সাথে সাথে দল মত নির্বিশেষের হাজার হাজার মানুষ আসতে থাকে নরসিংদী শহরে ,আলহাজ্ব মঞ্জুর এলাহীকে এক নজর দেখার জন্য । কারাগারে থাকা অবস্থায় নরসিংদীর আপামর সর্বস্তরের মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল আলহাজ্ব মনজুর এলাহীর জন্য। ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্রে মঞ্জুর এলাহীকে আটক রাখতে পারলেও আটকে থাকেনি দল মত নির্বিশেষে আপামর জনসাধারণের ভালবাসা। অনেকেই কেঁদে ফেলতেন মনজুর এলাহী উপর একের পর এক মিথ্যা মামলা ও কারা বন্দীর ঘটনা শুনে।
আলহাজ্ব মনজুর এলাহী একটাই দোষ ছিল, নরসিংদী জেলা বি এন পির সাধারণ সম্পাদক ও বি এন পির রাজনীতি সাথে সংযুক্ত থাকা, এটাই তার একমাত্র অপরাধ। যেকোন ব্যক্তি স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করতেই পারেন এইটা তার সাংবিধানিক অধিকার। কিন্তু এই সাংবিধানিক অধিকার কে ভুলে গিয়ে , সম্পুর্ন মিথ্যা , বানোয়াট মামলায় গ্রেফতার করে একের পর এক ১১টি গায়েবি ও বিভিন্ন মামলায় শোন এরেস্ট দেখানো কোন ভাবেই মেনে নিতে পারেনি নরসিংদীর জেলা বাসি । এটা মানবাধিকারের চরম লংঘন ও আত্মহত্যার দিকে নিক্ষেপ করার মত আচরণ। যে কোন ব্যাক্তি যে কোন মামলায় অভিযুক্ত হতেই পারেন,আইনী প্রক্রিয়ায় দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত জামিন পাওয়ার অধিকার রয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তির। নরসিংদীর বাসি দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনগণ চান আলহাজ্ব মনজুর এলাহীকে সকল মিথ্যা মামলা হতে অব্যাহতি দেওয়া ।