মোঃ আতিকুর গোলদার স্টাফ রিপোর্টার
বটিয়াঘাটা উপজেলা 4 নাম্বার সুরখালী ইউনিয়নের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সরকারি শিক্ষক। ছিলেন। নিহার রঞ্জন ভদ্র স্যার। যিনি আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন আমাদের জীবনের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছেন স্যার ।আমরা যখন বুঝতে শিখি তখন থেকে স্যারের কাছ থেকে। আমরা পড়াশোনা করতে থাকি। স্যারের অনেক প্রশংসা শুনতাম শুধু এই না । স্যার অনেক ভালো পাঠদান করাতেন। তখন আমাদের মা-বাবা স্কুলে এগিয়ে দিয়ে আসতেন। আমাদের।একটু একটু করে বড় হয়ে আমরা স্কুলে যেতে থাকি
স্যারের প্রশংসা আরও বেশি করতাম।এবং স্যারের কাছে পড়াশোনার জন্য আমাদের মা বাবা এগিয়ে দিয়ে আসতেন স্কুলে।
আজও সেই স্যারের শিক্ষা আমাদের মাঝে একটু একটু করে হৃদয়ে গেঁথে রাখি আমরা এখনো সেই স্যারের প্রশংসা করি আজ স্যার আমাদের মাঝে নাই উনি পরোপরে ভালো থাকুক
যখন স্যারের কাছে আমারা প্রাইভেট পড়তাম তখন স্যার আমাদের মা-বাবার মতোই আমাদের আদর যত্ন করতো খুব আগ্রহ নিয়ে প্রথমদিন স্যারের কাছে পড়তে যাই! প্রথম দিনেই মনে হয়েছে ভয় মুহুর্তেই স্যার কাছে টেনে নিয়ে আমাদের আদর করতো স্যারের কত প্রশংসা করতাম আমরা আমাদের আজও সেই স্মৃতি ।আমাদের মাঝে আছে
স্যারের আচার- আচরণ, কথাবার্তা, পড়ানোর কৌশল আমাদের কে
ভীষণভাবে আনন্দ দিতো । স্যার আমাদের বাংলা, ইংরেজি, সামাজিক বিজ্ঞান ক্লাস ও নিতেন। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, একটা মানুষ সব বিষয়ে এত পারদর্শী হয় তা আমরা ভাবতাম প্রতি নিয়ত স্যারের সঙ্গে সুন্দর সুন্দর স্মৃতি তৈরি হতো ।
আর সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যেতে থাকি আমরা হয়তো।এই সফলতার পিছনে স্যারের অবদান। বেশি ছিল সময় অসাময়ে স্যারকে কত বিরক্ত করেছি তার হিসাব নেই! কখনো স্যারকে বিরক্ত হতে দেখিনি। একটা মানুষ কতটা বন্ধু সুলভ, সাহসী, ত্যাগী, মেধাবী, পরিশ্রমী, কৌশলী ও ভদ্র হতে পারে তা শুধু নিহার স্যারকে দেখলেই অনুভব করা যেত
।স্যার আর আমাদের মাঝে নাই। স্যার সব সময় প্রচুর। মানুষকে ভালবাসতো শুধু এই না স্যারের আরো অনেক অবদান আমাদের মাঝে আছে স্মৃতি হয়ে স্যার অনেক ছাত্র ছাত্রীর প্রিয় শিক্ষক নীহার রঞ্জন ভদ্র। স্যার
সবশেষে বলতে চাই, আমাদের প্রিয় স্যার ওপারে ভালো থাকবেন ।