নিজস্ব প্রতিবেদক
আজ সকাল দশটায় জিরানি থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম আমি আর আমার সাথে ছিলো জাহিদ সাহেব।
আমরা দুজনে সাভার পরিবহনে উঠে মাঝ খানের সিটে পাশাপাশি বসি বাস টি প্রথম থেকেই ড্রাইভার নিজে থেকেই ভালো করে চালাতে চাইলেও তা করতে পারছিলো না এভাবেই বাসটি যখন ধানমন্ডিতে এসে পৌঁছায়, তখনই পিছন থেকে একটি বাস এসে আমরা যে বাসে ছিলাম সেই বাসের ঠিক মাঝা মাঝি দুই টি গ্লাস ভেঙ্গে চুরমার করে দেয় সিটে বসে থাকা যাত্রীর একজনের মাথা ফেটে যায় আর একজনের এক হাত এর তিনটি আঙ্গুল কেটে যায় পরে বাসটিকে ধাওয়া দিয়ে আটকানো হয় তারপর সেই বাসের ড্রাইভার কে দিয়ে দুইজনকে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতলে পাঠানো হয় তারপর সাভার পরিবহন বাসটি ওইখানেই থেকে যায় আমাদের ভাড়ার টাকা ফেরত দিয়ে দেয় আমরা পরের বাসে করে আমাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছায়।
ফেরার আগে হাইকোর্ট এর সামনে দেখতে পেলাম অনেক সাংবাদিক এক জনের সাক্ষাৎকার নিচ্ছিল সেখানে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে কোট চত্বর থেকে বের হয়ে হাঁটা শুরু করলাম আমরা তখন মৎস্য ভবনের সামনে সেখান থেকে আবারো আমি আর আমার সাথে থাকা জাহিদ সাহেব দুই জনেই হাঁটা শুরু করলাম হাঁটতে হাঁটতে চলে আসলাম শাহবাগে এসে একটি হোটেলে দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম খাবার শেষ করে আবার হাঁটা শুরু করলাম হেঁটে হেঁটে আসলাম সিটি কলেজ সেখান থেকে আবার হাঁটা শুরু করলাম চলে আসলাম গাবতলীর পর্বতে সেখান থেকে বাসে উঠে চলে আসলাম জিরানিতে।
সবকিছুর মাঝে আরো অনেক কিছু না বলা কথা রয়ে গেছে যা সব সামনে আনতে পারলাম না