নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল,বদরখালি ও পূর্ববড় ভেওলা ইউনিয়নের সাগরে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে এমন প্রকৃত জেলেরা বিগত ০২ বছর পর্যন্ত কোন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাই নাই। নিবন্ধন করেও সুবিধা না পাওয়া ভূক্তভোগিরা জানান ইকবাল ও জাহাঙ্গীর নামের চকরিয়া মংস্য অধিদপ্তরের ২ জন কর্মকর্তা আমারদেরকে জেলেকার্ড প্রদানের লক্ষ্যে জেলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ফরমের প্রাপ্ত রশিদ/ গ্রাহক কপি প্রদান করে, বিনিময়ে জাহাঙ্গীর ও ইকবাল তিন ইউনিয়নের ৩৯ জন জেলে থেকে রশিদপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা করে লক্ষাধিক টাকা নেয়। কিন্তু দীর্ঘ ২ বছর যাবৎ উক্ত ৩৯ জন তৃনমূল মৎস্যজীবি জেলে কার্ড ও সরকার প্রদত্ত ৬৫ দিন ও ২২ দিনের "মাছ ধরা বন্ধ" প্রকল্পের কোন সুযোগ-সুবিধা দেওয়া পায় নাই। ভূক্তভূগীদের হাতে প্রদত্ত নিবন্ধন ফরমের প্রাপ্তি রশিদ রয়েছে। ভূক্তভূগীদের দাবী আগামী পবিত্র রমজান মাসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা পায়।গত ১০ ডিসেম্বর সাহারবিল ইউনিয়নের একজন নিবন্ধিত জেলে বশির আহমদ, পিতা- ওসমান গণি, চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বরাবরে ও ২০ ডিসেম্বর কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত দুর্নীতির অভিযোগ করেন।
এ আমাদের জেলা প্রতিনিধিকে চকরিয়া উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ ফরহান তাজিম জানান, নিবন্ধনকৃত জেলেগন যদি প্রকৃত মৎসজীবি হয় তবে তারা কার্ড পাবে এ জন্য কোন প্রকার টাকা-পয়সার প্রয়োজন নাই, কারন এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল প্রকল্প।
এই দিকে ভুক্তভোগী জেলেদের ভিন্নমতামত, শুধু জেলেরা নয়, সরজমিন গিয়ে দেখা মেলে ইকবাল ও জাহাঙ্গীরের দুর্নীতীর টাকার পাহাড়, সহ জেলেদের ভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে জান প্রতিনিয়ত, দিশেহারা ভুক্তভোগী জেলেরা,
উল্লেখ্য , দুর্নীতীবাজ ইকবা ল ও জাহাঙ্গীর সাথে যোগাযোগ করলে মোটোফোনে জানান, আমাদের মৎস্য অধিদপ্তর সিনিয়র কর্মকর্তা ফরহান তাজিম স্যারের মতামত নিয়ে কাজ করে থাকি।