ক্ষমতার দাপটে চলাচলের রাস্তায় গর্তখুঁড়ে প্রতিপক্ষের উপর হামলা।
মাটি মামুন রংপুর।
মিঠাপুকুরে ক্ষমতার দাপটে চলাচলের রাস্তায় গর্তখুঁড়ে প্রতিপক্ষের উপর হামলা ও মিথ্যাে মামলার অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনাটি ১৩ মার্চ ২০২৪ সকাল ৯ টার দিকে
রংপুরের মিঠাপুকুর থানার ২ নং রানীপুকুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন ও তার পরিবারের উপর।
মামলার অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়
সাদেক আলী,আব্দুর রউফ,নজরুল ইসলাম,
নুর মোহাম্মদ সহ অজ্ঞাত ১০ থেকে ১৫ জন জমি দখলের পাঁয়তারায় জনসাধারণের চলাচলের রাস্তায় গর্তখুঁড়ে বন্ধ করেন।
যার জেলা-রংপুর, থানা- মিঠাপুকুর, মৌজা তাজনগর জে, এল নং-১৫৫, সি,এস খতিয়ান নং- ১১৫,এস,এ খতিয়ান নং-১১১, এস,এ দাগ নং- ১৪৫১, আর এস দাগ নং ৯৪, জমি- ২৯ শতকের মধ্যে পূর্ব দিকে উত্তর দক্ষিণে চলাচলের রাস্তা।
এই বিষয়ে সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সাংবাদিক দের বলেন তারা আমাদের জমিতে বাড়ি ঘর করে ছিলো এখন সেই জমি দখল করার পাঁয়তারা করে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা খুঁড়ে আমাদের উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ এবং জীবন নাশের হুমকী দেয় ও রাস্তাটি গর্ত করে বন্ধ করে দেয়।
স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তি বর্গকে বিচার দিয়ে কোন প্রতিকার না পেয়ে নিরুপায় হয়ে ঐ দিন কোটে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ১৩৩ ধারা তোমাবেক মামলা দায়ের করি যাহার নং-৩৩/২৪ বিজ্ঞ আদালত থানা কর্তৃপক্ষকে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার নির্দেষ দেয়,ও ভুমি সহকারী কর্মকতা কে বিষয়টি তদন্তে নির্দেষ প্রাদান করেন।
উক্ত নির্দেষের প্ররিপ্রেক্ষিতে থানা কর্তৃপক্ষ হামলাকারী দের উপর নোটিশ প্রদান করেন।
তারা উক্ত মামলার কথা শুনে লাঠি শোঠা লোহার রড ও দেশিও অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা চালায় সাদেক ও তার বাহিনী আমি ও আমার পরিবারের উপর।
ঘটনাস্থলে আহত হন শাহাদাত হোসেন ও তার ভাতিজা তৌফিক হোসেন তাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছিলা ফুলা ও হার ভাঙ্গা যখম সহ গুরুতর অবস্থায় অঙ্গাত অটোরিকশা যোগে মিঠাপুকুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করেন সেখানে চিকিৎসা ধিন অবস্থায় ছিলেন ১৩/থেকে ১৬ তারিখ প্রযন্ত।
সুস্থ্য হয়ে ১৭ মার্চ ২০২৪ ইং মিঠাপুকুর থানায়,
সাদেক আলী, (৫২),আব্দুর রউফ (৪৫) নজরুল ইসলাম (৪২), নুর মোহাম্মদ (৩৭),গোলাপি বেগম(৩২),নুরেজা বেগম (৪৫) সহ ৬ জন কে আসামী করে এজাহার দায়ের করেন।
মিঠাপুকুর থানার ওসি নজরুল ইসলাম বিষয়টি তদন্ত করে এজাহার টি আমলে নিয়ে ২০ শে মার্চ ২০২৪ ইং রাতে মামলার তদন্ত অফিসার গোলাম মোস্তফা ও তার সঙ্গিয় ফোর্সসহ হামলা কারী দের গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরন করেন।
তারা মামলা থেকে জামিনে বের হয়ে আমি ও আমার পরিবারের উপর মিথ্যে অভিযোগ এনে বিভিন্ন প্রত্রিকায় নিউজ প্রকাশ করছেন এতে আমি সামাজিক ও মানুষিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন হচ্ছি।