রংপুরের গঙ্গাচড়ায় অবৈধ ব্যবসায় বাদা দেওয়ায় প্রতিবেশীর উপর হামলা রমেকে ভর্তি ৩
মাটি মামুন রংপুর।
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড দক্ষিণ চ্যাংমাড়ী মধ্যে পাড়া এলাকায় অবৈধ ব্যবসায় বাদা দেওয়ায় প্রতিবেশীর উপর হামলা বসত বাড়ি ভাংচুর এর অভিযোগ উঠেছে।
সরেজমিন ও অভিযোগ সুত্রে যানা জায়।
গঙ্গাচড়া উপজেলার দক্ষিণ চ্যাংমাড়ী মধ্যপাড়া গ্রামের খবির উদ্দিন এর পুত্র ফেরদৌস আলম (৩৩) এর সাথে অত্রএলাকার মকবুল হোসেনএর পুত্র শরিফুল ইসলাম (২২) এর সাথে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ব্যবসা বন্দের দাবীতে ঝগড়াঝাটি লেগেই আছে।
এমতাবস্থায় ঘটনার দিন ২১/৪/২০২৪-রবিবার সকাল ৯ টার দিকে মকবুল হোসেন ফেরদৌস আলম এর বসত বাড়ির সামনে এসে তাকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে।
এসময় গালাগালি করতে বাধা দিলে তাত্ক্ষণিক শরিফুল ইসলাম, আরিফুর ইসলাম, মকবুল হোসেন, তাজুল ইসলাম সহ অজ্ঞাত১০ থেকে ১২ জন হাতে লাঠি সোটা, ছোড়া, পোহার পাইপ ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ভুক্তভোগী বসত বাড়িতে অনধিকার প্রবেশ করে তাদের উপর হামলা চালয়।
এসময় ফেরদৌস আলমের পিতা খবির উদ্দিন (মা) ফুলতি বেগম, ও তার স্ত্রী আশা বেগম, গুরুতর অসুস্থ হয়।
তাদের চিৎকার শুনে নয়া মিয়া,আকাশ মিয়া মোছাঃ দুলালী বেগম ঘটনা স্থানে এসে তাদের কে উদ্ধার করে অটোরিকশা যোগে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বর্তমানে ফুলতি বেগম রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারী মহিলা ও শিশু ১৮ নং ওয়ার্ডে ও খবির উদ্দিন নাক,কান,গলা ও হেড-নেক সার্জারী বিভাগের ১৭ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসা ধিন অবস্থায় আছেন।
এলাকা বাসী উপস্থিতিতে মকবুল হোসেন ও তার বাহিনী বিভিন্ন ভয় ভিতি ও মামলা করলে জানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এঘটনায় গঙ্গাচড়া মডেল থানায় শরিফুল ইসলাম, আরিফুর ইসলাম, মকবুল হোসেন, তাজুল ইসলাম সহ অজ্ঞাত১০ থেকে ১২জনের নামে অভিযোগ দায়েরের করেন ভুক্তভোগী ফেরদৌস আলম।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুমুর রহমান এর সাথে কথা হলে নিতি বলেন অভিযোগ দিয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।