সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
সৈয়দপুরে তাহেরীর বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত এর মানববন্ধন গাজীপুরের মৌচাকে ৭২ ঘন্টায় “শিহান” হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটন ও আসামি গ্রেফতার নুরুল হিকমাহ মাদরাসায় বিশিষ্টজনদের সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত সৈয়দপুরে বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল করে জামায়াত সৈয়দপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান মহান আল্লাহ মদ ও মদের অর্জিত মূল্য হারাম করেছেন সোস এর উদ্যােগে বর্ণাঢ্য  র‍্যালি ও মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হোমিওপ্যাথিক ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত পীরগঞ্জে পূবালী ব্যাংকের ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ)’র পবিত্র খোশরোজ শরীফ উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা ও মাসিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

ঠাকুরগাঁওয়ে বালিয়াডাঙ্গীতে পাপোশ কারখানায় ভাগ্য বদল দম্পতির !

প্রতিবেদক এর নাম / ৫৩ বার পড়া হয়েছে
বর্তমান সময় সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৪ অপরাহ্ন

ঠাকুরগাঁওয়ে বালিয়াডাঙ্গীতে পাপোশ কারখানায় ভাগ্য বদল দম্পতির !
মোঃ মজিবর রহমান শেখ, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি,,একটি সময় নিজের সংসারে অভাব থাকলেও এখন কারখানায় ৪শ এর মতো মানুষের আয়ের উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছেন সামসাদ আকতার ও হযরত আলী দম্পতি। মাসে তাদের আয় প্রায় ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা। একদিকে যেমন নিজে হয়েছেন কোটিপতি, অপরদিকে নিজ এলাকার মানুষদের জন্যও করেছেন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও।
ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের বিশ্রামপুর গ্রামের এই দম্পতি একটি সময় সংসার চালাতেই হিমশিম খেতেন। এরপরেও চেষ্টা চালিয়ে গেছেন পরিবারের অভাব দূর করে নিজেদের স্বাবলম্বী করে প্রতিষ্ঠিত করার। পরর্বীতে ঢাকার একটি গার্মেন্টস এ কাজ শুরু করেন হযরত আলী। সেখানে কিছুদিন কাজ করার পরে ২০০৫ সালে নিজের বাসায় স্থানীয় বেসরকারি সংস্থা থেকে ১০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে শুরু করেন পাপোশ বানানোর কাজ। প্রথম দিকে নিজ এলাকার ৭ জন নারী পুরুষকে কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে শুরু করেন পাপোশ বানানোর কাজ।
ধীরে ধীরে লাভবান হওয়ায় বাড়তে থাকে কাজের পরিধি। বর্তমানে তার কারখানায় কাজ করে স্থানীয় প্রায় ৪শ জন নারী পুরুষ। প্রতি মাসে দেয়া হয় তাদের পারিশ্রমিকও। এতে করে তাদের সংসারে ফিরেছে স্বচ্ছলতা। বর্তমানে ঐ দম্পত্তির ছোট বড় পাপোশ কারখানা রয়েছে ৫টি। যেখানে স্থানীয় এলাকার প্রায় ৪শ জন নারী পুরুষ কাজ করেন। দৈনিক তাদের কারখানা থেকে ৭শ থেকে ৮শ পিস পাপোস তৈরী হয়। যা স্থানীয়ভাবে বিক্রি করার পরেও দেশের বাহিরে বিক্রি করেন তারা। মাসে কারখানা থেকে ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পাপোশ বিক্রি করা হয়। হযরত আলী ও সামসাদ আকতার দম্পত্তি জানান, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আরো মানুষের জন্য কর্মসংস্থান করতে পারবেন তারা।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
এক ক্লিকে বিভাগের খবর