শত বছরের ঐতিহ্য তালুক ভূবন কছিমিয়া মুরারকশাহী ঈদগাহ মাঠটি আজ হুমকির মুখে।
মাটি মামুন রংপুর।
রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার বড়াইবাড়ি এলাকার
শত বছরের ঐতিহ্য তালুক ভূবন কছিমিয়া মুরারকশাহী ঈদগাহ মাঠটি আজ হুমকির মুখে।
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এমপি এসেছিলো কিন্তু কোনো কাজে আসেনি আমাদের অত্র এলাকা নিয়ে নির্বাচন খেলে গেছেন তারা অভিযোগ স্থানীয় দের।
বর্তমানে ঈদগাহ মাঠটি ঘাঘট নদীর কবলে পরে মাঠটি আজ ভেংগে যাওয়ার উপক্রম হয়ে গেছে৷
দ্রুত স্থানীয় সরকার ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সুশীল সমাজ।
স্থানীয়রা সবার কাছে দোয়া চেয়ে সার্বিক সহযোগিতার আশা করেছেন।
আমাদের গংগাচড়া ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন
সবাই দোয়া করবেন, আল্লাহ যেনো আমাদের পবিত্র ঈদগাহ মাঠটিকে রক্ষা করে।
পাশাপাশি তারুণ্যের উদ্ব্যেগে মাঠটি রক্ষার ব্যবস্হা করা হচ্ছে। সহানুভূতিশীল সকলকে অংশ গ্রহন করার জন্য মানবিক আবেদন রইলো।
ঐতিহ্যবাহী তালুক ভূবন কছিমিয়া মুবারকশাহী ঈদগাহ মাঠ।
শত বছরের ঐতিহ্যবাহী মাঠটিতে রংপুর জেলার মধ্যে সর্ববৃহৎ ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠা কালিন সময় হতে মাঠটির ইমামতির দায়িত্ব পালন করে আসছে পর্যায়ক্রমে পাকুড়িয়া দরবার শরীফের পীর সাহেব হুজুর।
কিন্তু পরিতাপের বিষয় মাঠ লাগোয়া ঘাঘট নদী বারবার হুমকি হয়ে দ্বাঁড়িয়েছে মাঠের জন্য ।
কিন্তু সরকারি পর্যাপ্ত সহোযোগিতার অভাবে স্হানীয় ভাবে সকল মুসল্লী যখন একজোট হয়ে নিজের স্বেচ্ছাশ্রমে ও নিজের কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে মাঠ রক্ষায় নিজেরা উদ্ব্যেগী হলো তখন একজন বিশেষ শ্রেণি তার হীনরুচির পরিচয় দিয়ে কল্পিত ঘটনা দিয়ে নাটক লিখে মনের মাধুরি মিশিয়ে এ মহত কাজে বাঁধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে।
যার ফলে তার সাজানো ঘটনার ফলচিত্বে ৪ জন নিরপরাধ মানুষকে পুলিশ গ্রেফতার করে।
আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুক।
কর্মে মানুষের রুচির পরিচয়, হাজার হাজার মানুষের বিপরীতে দ্বাঁড়িয়ে কতক্ষণ দাঁড়াতে পারবেন সময় কথা বলবে।
ব্যাক্তি স্বার্থের জন্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান রক্ষায় এবং সিংহভাগ মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর দুসাহস করাটা কতটুকু যৌক্তিক বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।