কলেজছাএী তাজনাহার আক্তারের পরিকল্পিত ভাবে হত্যার প্রতিবাদে ন্যায় সু বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
চট্টগ্রাম ব্যুরো :
বিগত ২৭/ ৪/২০২২ ইংরেজি তারিখে প্রতিদিনের ন্যায় ভুক্তভোগী জনসাধারণের পরিবারকর্মজীবী সদস্যগণ আমাদের বড় মেয়ে ভিকটিম তাজনাহার আক্তার ও ছোট মেয়ে তানজিলা আক্তার কে বাসায় রেখে যায় এবং যার যার কাজে বাসা থেকে বাইর হইয়া যাই অনুমান দুপুর ২ ঘটিকার সময় ভিকটিমের পিতা বাসায় প্রবেশ করার সময় বৃষ্টি নামের মেয়েটি রুম থেকে দ্রুত বের হয়ে যাচ্ছে বন ভিকটিমের ফিতার সাথে ধাক্কা খায় তারপর রুমের মধ্যে প্রবেশ করে দেখতে পায় ভিকটিম তাজনাহার আক্তার এর দেহ খাটের উপরে পা ভাজ করা লাগা অবস্থায় সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলানো এরপর আমি চিৎকার করলে আশেপাশের লোকজন এসে জোড়ো হয় এবং ভিকটিমকে পার্শ্ববর্তী স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কতব্রত ডাক্তার তাকে মৃত বলে জানায় পরবর্তীতে ইপিজেড থানা পুলিশ এসে আমার মেয়েকে থানায় নিয়ে যায় এবং আমার থেকে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে লাশ পোস্টমর্টেম করার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় পরবর্তীতে পোস্টমর্টেম করে পুলিশ আমাদেরকে লাশ দাপন করার জন্য আমাদের গ্রামের বাড়ি ভোলায় নিয়ে যাই পরবর্তীতে আমরা বাড়ি থেকে চট্টগ্রাম শহরে এসে দেখি আসামিরা এদিক সেদিক ঘুরাফেরা করতেছে পুলিশ কোন প্রকার পদক্ষেপ ও আসামিদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ কিছুই করে নাই উল্লেখ্য যে থানার এস আই মোঃ শামীম রহমান সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ বাশার কেয়ারটেকার তসলিম থেকে সংগ্রহ করে এবং আমি ৬৪ জিবি ফ্রেন্ড ড্রাইভ ক্রয় করে থানার পুলিশকে দেই আমরা থানার পুলিশের এমন আচরণে ও ন্যায়বিচার গত ১১- ৫ -২০২২ ইং তারিখে আমি বাদী হইয়া অতিরিক্ত সিপ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দন্ড বিধি আইনের ৩০২ /৩৪ ধারায় মামলা করিলে সি আর মামলা নং ১৮৮ /২০২২উদ্ভব হয় কিন্তু দুঃখের বিষয় পরবর্তীতে থানায় ইউডি ইউড়ি মামলার রিপোর্ট ও ময়নাতদন্ত রিপোর্ট এ আত্মহত্যা উল্লেখ করে থানা আদালতে রিপোর্ট জমা দেয়ায় মামলাটি মামলা আদালত খারিজ করে দেন পরবর্তীতে আমাদের আইনজীবী এ্যাডভোকেট কাজী সফর ইসলাম সাগর উক্তকারীরে আদেশের বিরুদ্ধে গত ১১-১০ ২০২২ ইং তারিখে মহানগর দায়রাজজ আদালতে রিভিশন করেন এবং শুনানির পর ভারত সকল কাগজপত্র, সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ ও ভিকটিমের মৃত্যুর পর ছবি পর্যালোচনা করে আদালত রিভিশন মঞ্জুর করে পিবিআই কে তদন্ত করে রিপোর্ট ও হত্যার রহস্য উদঘাটন জন্য আদেশ প্রধান করেন আদালতের আদেশে পিবিআই তদন্ত গ্রহণ করে এবং ভিকটিমের পরিবারের পক্ষ থেকে ভিকটিমের ব্যবহৃত মোবাইল ও সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ সিসিটিভি পিবিআই এর তদন্তকারী অফিসার কে দেয়া হয় তদন্ত দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রায় এক বছরের কাছাকাছি সময় অতিক্রম হচ্ছে কিন্তু উক্ত হত্যা মামলার কোন অগ্রগতি ভিকটিমের পরিবার পাচ্ছে না এবং আসামি ও তার পরিবারের সদস্য আমাদেরকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দিয়ে এমতাবস্থায় আমরা ভিকটিমের পরিবার ও এলাকাবাসী উক্ত পরিকল্পিত হত্যার সঠিক বিচার দাবি জানাচ্ছি এবং আসামিদেরকে আইনের আওতায় আনলে প্রকৃত ঘটনা বের হবে।