ইন্ডিয়া থেকে টিএমএসএসের নির্বাহী পরিচালক ডক্টর হোসনে আরা বেগম এর অনুভূতি—-
১৯৮৪ সালে ইউনিসেফ এর সর্বত সহায়তায় ভারতের নয়াদিল্লিতে সার্ক শিশু সম্মেলনে তৎপর পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সহায়তায় কয়েক বার দিল্লিতে Financial support for the poor অর্থাৎ Easy access to finance for potential family ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সমাবেশ-সেমিনারে দিল্লিতে এসে “দিল্লি হাট” না দেখলে অপূর্ণতা থাকে।
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতায় সহায়তাকারী প্রতিবেশী ভারত বিশাল জনগোষ্ঠী, বহুভাষা, বহু জাতি-গোষ্ঠী নিয়ে দুর্বার গতিতে উন্নয়ন যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।
দিল্লি মহানগরের ঐতিহ্যবাহী স্থানে দিল্লি হাট নামক বিপণন কমপ্লেক্স নিখিল ভারতের কুটির শিল্প, হস্তশিল্প নতুনত্ব দ্বারা উদ্ভাবনীই শুধু নয়, সে কালের এন্টিক সামগ্রী কি নাই সেখানে। মার্কেট চত্বরে ঢোকার জন্য প্রতিজনের ত্রিশ রুপি প্রবেশ ফি দিয়েও দৈনিক হাজারে হাজার দর্শনাথী, ক্রেতা ঢুকছে। এক মার্কেট কমপ্লেক্সেই ভারতের সকল রাজ্যের কুটির শিল্প সামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে। বিপণন ব্যবস্থাপনা দেখলেই ভারত কর্তৃক ক্ষুদ্র, মাঝারী শিল্পে কি পরিমাণ অর্থ সহায়তা, নীতি সহায়তা, আইন সহায়তা এবং ভারতীয় নাগরিকের উদ্ভাবনীর মেধাস্বত্ব (Intelectual Patent Ownership), সর্বক্ষেত্রেই সরকারের উদারতা, পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ভারতীয় নাগরিকদের দেশপ্রেম অতুলনীয়।
ED-TMSS