স্টাফ রিপোর্টার
বরগুনা জেলার বেতাগী থানার ভূমি খেকু মোতালেব খানের অত্যাচারে
সংবাদকর্মীও নিরাপদ নয়। জমাজমির জেরে জবরদখলবাজ মোতালেব খান সাংবাদিক জামাল খানকে রগকেটে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে।
ঝোপখালী মৌজা জে এল নং ০৮ এস এ খতিয়ান ১০১ দাগ নং ১৩৩৩/১৩৩৫/১৩৫২/১৫০৪/১৫০৬/১৮৩০ মোট জমি পরিমাণ ১ একর ৮১শতাংশ।
দাগ নং মোট ছয়টি,ওয়ারিশ ২ জন, ১ম ওয়ারিশ, আদমআলী খান ২য় ওয়ারীশ আবদুল হালিম খান
১৮৫ নং খতিয়ান মালিক, মোতালেব খান। মোতালেব খান কিছু জমি ১নং আদমআলী খান গং এর কাছ থেকে ক্রয় করে নেয়, তার পর থেকেই ২য় গং আবদুল হালিম খান এর জমি দখল দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যান, একাধিক বার শালিশ বসে, কিন্তু
সালিস-দরবারের সিদ্ধান্ত তার মনের মতো না হলেই, আবার অপচেষ্টা চালায় এবং অকথ্য মুখের ভাষায় গালাগালি করতে থাকে।
তার অত্যাচারের ভয়ের কারণে তাকে কেউ কিছু বলে না তিনি যে ভাবে চান সেই ভাবেই মীমাংসা করে যান,অধিক টাকা থাকার কারনে কাউকে তিনি পরোয়া করেনা।
২য় পক্ষ আবদুল হালিম খান এর পরিবার সালিসিদের কথা মানিয়ে লয় তারা ঝগড়া বিবাদ পছন্দ করে না তার পরও মোতালেবের অত্যাচারের শিকার হতে থাকেন প্রতিনিয়ত।তার বিভিন্ন জায়গায় লোক জন সেট করা আছে যার কারণে , রামরাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে মোতালেব খান।
এই বিষয় থানায় একাধিকবার, অভিযোগ হয়, কিন্তু বিষয়টি থানায় সালিসি করে মিমাংসার প্রস্তাবে
ডাকলে ১ম বার মানে পরে যে কোনো কারণ দেখিয়ে পিছিয়ে দেয় তারিখ।
এর পর ইউনিয়ন পরিষদের অভিযোগ দেওয়া হয়, সেখানে ৬টি দাগের তিনটি দাগ উল্লেখ করেন, মোতালেব খান,তিনি তিনটি দাগ দখল বুঝিয়ে নেয়, সালিসিএর কাছ থেকে। সেখানে দের লাখ টাকা গাছ ছিলো, সেই গাছ তিনি কাটিয়ে নিয়ে যায়, এই ভাবে বেড়ে উঠে, তার অপশক্তি, এখন আবার নতুন করে আবারো জমি দখলে স্বক্রীয় হয়ে অপচেষ্টায় মগ্ন ।তিনি সালিসি মানেনা বলেন,আবদুল হালিম খান এর ১৩৩৩ দাগের জমি ১৩৩৫ দাগ দিয়ে বুঝিয়ে দেয় শালিশ গং। কিন্তু সেই জমির খাল খননের মাটি টাকার বিনিময় নিয়েনেয় জমি দখল বাজ মোতালেব খান,আবদুল হালিম খান কে ১০১ নং খতিয়ান এর মোট জমি বুঝিয়ে না দিয়ে, শালিশ গং রোয়েদাত দিয়ে দেয় জমি দখল বাজ মোতালেব খান কে সেই বলে এখন সকল জমির উপর তিনি তার অপশক্তি চালান।কাউকে তিনি পরোয়া করেনা এই দখল বাজ মোতালেব খান।
ভুক্তভোগী সাংবাদিক জামাল খান বলেন তিনি আমার পরিবার ও আমাকে দেখে নেওয়া হুমকি দিচ্ছে, আমার পায়ের রগ কেটে দিবে,আমাকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে দিবে, যেখানে পাবে সেখানে বসেই মারবে। সে বলে তোকে খুন করতে আমার একদিনের টাকা,তোদের মতো দিনমজুরি আমার হাতের ময়লা, তোগো আমার কোনো কাজে লাগেনা,সাবধান চুপচাপ করে বসে থাকবি,জায়গা জমি তোদের হেডার মধ্যে ভরে দিমু আমরা কে তা সবাই ভালো করেই জানে,আমাদের টাকার কাছে সবাই দরা,টাকা দিলে তোদেরকে মিনিটের মধ্যে শেষ করে দিতে পারি, এটা বুঝে নিবি সালারা।
এমতাবস্থায় সাংবাদিক জামাল খান ও তার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
জমি দখল বাজ মোতালেব খান, রুনা বেগম,মোঃ রমজান প্যাদা, মনির হোসেন লাভু আকন টিকাকার,ও সাবু আকন টিকাদার,তারা কাউকে পরোয়া করেনা ,সাংবাদিক ও প্রশাসন কে তোয়াক্কা করে না,তিনি সাংবাদিক কে দুইটাকার সাংবাদিক বলে ব্যাঙ্গ করে অসদাচরণ করে। এই বিষয়ে চেয়ারম্যান এর সাথে কথা বললে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখবে বলে আশ্বস্ত করেন।