এম এ খালেক খান
উত্তর জন পদের কৃতি সন্তান, দেশের সমাজ পরিবর্তন ও নারী উন্নয়নের অগ্রপথিক, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, শিক্ষাবিদ, বর্তমান যুগের আলোকবর্তিকা, বগুড়ার অহংকার, আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের পরিচালক, দেশে শিক্ষা সম্প্রসারণের কিংবদন্তির নায়ক, দূরদর্শী সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব, বহু প্রতিভার অধিকারী, সহজ সরল, প্রাঞ্জল মনের অধিকারী, শীর্ষ স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা টিএমএসএস এর প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপিকা ডক্টর হোসেন এরা বেগম অসুস্থ বগুড়ার অপর কৃতি সন্তান ডাক্তার রেজাউল করিম সান্না কে দেখতে তার শয্যা পাশে যান। তিনি বলেন ডাক্তার রেজাউল করিম সান্না অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন। যিনি ছাত্র জীবন থেকেই অত্যন্ত মেধাবী ফিজিশিয়ান, পুষ্টি শাস্ত্রের উপরে Doctor of philosophy (পিএইচডি) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট কোম্পানি ট্রফিক্যাল হোমসের মাধ্যমে আবাসন শিল্পের অগ্রণী ছিলেন। বগুড়ার এই কৃতি সন্তান তাঁর জীবন কাল ব্যাপী সামাজিক, মানবিক তথা বহু জনকল্যাণ মূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। তিনি হাজার, হাজার মানুষকে অভিজাত এলাকায় কর্ম ও চাকুরী দিয়ে সহায়তা দিয়েছেন। অধ্যাপিকা ডক্টর হোসনে আরা বেগম অসুস্থ ডাক্তার রেজাউল করিম সান্নাকে মহান আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও ধৈর্য ধারণ করার জন্য আহবান জানান। তিনি বলেন ডাক্তার রেজাউল করিম সান্না সর্বদা উত্তর বঙ্গের নানা বৈষম্য দূরীকরণে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন। তিনি টিএমএসএস এর আজীবন সদস্য হিসেবে টিএমএসএস-কে নানা দিক নির্দেশনা, গঠনমূলক সমালোচনা করে সংস্থাকে ত্রুটিমুক্ত করণে নিঃস্বার্থ ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। তাঁর দুরারোগ্য শয্যা পার্শ্বে অধ্যাপিকা ডক্টর হোসনে আরা বেগম এর মাধ্যমে তিনি নিজের রোগ মুক্তির নিমিত্তে সকলের নিকট থেকে দোয়া কামনা করেছেন। ডাক্তার রেজাউল করিম সান্নার শয্যা পার্শ্বে তাঁর একমাত্র পুত্র তানভীর রেজা সৈকত-ও সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন। এ সময় তার পরিবারের সদস্য ও টিএমএসএসের নিবাহী পরিচালকের একান্ত সচিব সার্বিক মোঃ ফেরদৌস রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।